পড়ালেখা পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ!
পড়ালেখা পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ!
লেখাপড়ার পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে? হ্যাঁ, সম্ভব!
আপনি পড়ালেখা
পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিংয়ের বেছে নিতে পারেন। আপনাকে প্রথমে টাইম ম্যানেজমেন্ট করতে
হবে। আপনি যদি প্রথমত টাইম ম্যানেজমেন্ট করতে পারেন, তাহলে আপনিও ভালো একজন ফ্রিল্যান্সিং
হতে পারেন। কারন ফ্রিল্যান্সিং একটি মুক্ত পেশা। আপনি যখন তখন স্বাধীন ভাবে কাজ করতে
পারবেন, কারো উপর নির্ভরশীল হতে হবে না। ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে আপনি লক্ষ টাকা
ইনকাম করতে পারবেন।এই স্বপ্ন পূরণ করার জন্য আপনাকে কম বয়সে শুরু করা ভালো। তবে
আপনি যদি প্রতিদিন 4/5 ঘন্টা ফ্রিল্যান্সিং উপর থাকেন, তাহলে আপনি অতিশীঘ্রই ভালো একজন
ফ্রিল্যান্সিং হতে পারেন।প্রথমত আপনি 10-20 ডলার ইনকাম করতে পারবেন। এটা আপনার উপর
নির্ভরশীল,এর থেকেও আপনি বেশি ইনকাম করতে পারবেন একজন ভালো ফ্রিল্যান্সিং হন।
সেই জন্য আপনাকে
কিছু কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় মাথায় রাখতে হবে।
ফ্রিল্যান্সিং
একটু কম বয়সে শুরু করা ভালো, কারণ পড়াশোনার পাশাপাশি আপনি কাজ করতে পারবেন। তবে একাজে
যথেষ্ট ধৈর্য থাকতে হবে। প্রথমেই আপনাকে ইন্টারনেট সম্পর্কে খুব ভালো ধারণা তৈরি করতে
হবে। এরপর আপনাকে খুঁজে বের করতে হবে কোন বিষয়টি নিয়ে আপনি ফ্রিল্যান্সিংয়ে ক্যারিয়ার
গড়তে চান, যেমন সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (এসইও), গ্রাফিকস ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট
প্রভৃতি। এরপর ওই নির্দিষ্ট বিভাগ সম্পর্কে পরিপূর্ণ ধারণা লাভ করুন। আপনি এসইও নিয়ে
কাজ করলে ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে পূর্ণ ধারণা লাভ করবেন, যা আপনাকে একটি স্থায়ী
ক্যারিয়ার গড়তে সাহায্য করবে। প্রাথমিক ধারণা লাভের জন্য আপনি ইউটিউবে খোঁজ করুন,
পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং কমিউনিটি যেমন আপওয়ার্ক বাংলাদেশ বা আরও ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে
যুক্ত থাকতে পারেন। পাশাপাশি আপনি ভালো একজন
মেন্টর খুঁজে বের করতে পারেন। কাজ শেখার পর
স্থানীয় কিছু কাজ করে আপনি পোর্টফোলিও তৈরি করুন। এরপর ভালো মার্কেটপ্লেস যেমন আপওয়ার্ক
বা ফাইবারের মতো প্ল্যাটফর্মে নিজের প্রোফাইল তৈরি করুন। পাশাপাশি অনুরোধ থাকবে, আপনার পড়াশোনার ক্ষতি করবেন
না। পড়াশোনার ফাঁকে সময় পেলে নিজেকে দক্ষ করে গড়ে তোলার জন্য বিভিন্ন বিষয় হাতেকলমে
শিখতে পারেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url