বাংলাদেশের কারেন্ট বিল বের করার নিয়ম
কারেন্ট বিল আসলে শুধু বিদ্যুৎ ব্যবহার নয়, বরং আপনার দৈনন্দিন অভ্যাস ও সচেতনতার প্রতিফলন। আপনি যদি নিয়মিত মিটারের রিডিং দেখে থাকেন, বিলের কাঠামো বোঝেন, তাহলে ভবিষ্যতে অতিরিক্ত বিল নিয়ে আর চিন্তা করতে হবে না।
সূচিপত্র: কারেন্ট বিল বের করার নিয়ম-২০২৫
- কারেন্ট বিল কাগজপত্র
- কারেন্ট বিল দেখার নিয়ম
- কারেন্ট বিল হিসাব
- বাংলাদেশে এক ইউনিট বিদ্যুতের দাম কত
- কারেন্ট বিল ইউনিট কত টাকা ২০২৫
- মিটারে কত টাকা আছে কিভাবে দেখবেন
- কারেন্ট বিল বেশি আসার কারণ
- কারেন্ট বিল বিকাশ করার নিয়ম
কারেন্ট বিল কাগজপত্র
কারেন্ট বিল দেখার নিয়ম
যদি আপনি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির গ্রাহক হন, তাহলে আপনার বিদ্যুৎ বিল দেখতে পারবেন www.reb.gov.bd ওয়েবসাইটে গিয়ে। সাইটে প্রবেশ করার পর "Consumer Bill" বা "বিল চেক করুন" অপশনটি সিলেক্ট করে আপনার ১১ সংখ্যার Consumer Number (যেটা আপনার পুরানো বিল বা মিটার কার্ডে থাকে) ইনপুট দিন। এরপর ক্যাপচা পূরণ করে “Submit” ক্লিক করলেই আপনার বর্তমান ও পূর্ববর্তী বিল দেখতে পারবেন।
ডেসকো অঞ্চলের গ্রাহকদের জন্য বিদ্যুৎ বিল দেখা আরও সহজ। DESCO এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট www.desco.org.bd এ গিয়ে “e-Bill” সেকশনে প্রবেশ করুন। তারপর আপনার Customer ID দিয়ে মাস সিলেক্ট করে সার্চ করুন। এখানে আপনি মাস অনুযায়ী বিল, পেমেন্ট স্ট্যাটাস, ডিউ এমাউন্ট ইত্যাদি সব দেখতে পাবেন।
DPDC গ্রাহকরা www.dpdc.gov.bd ওয়েবসাইটে গিয়ে “Bill Info” অথবা “Check Your Bill” অপশনে ক্লিক করে তাদের Customer Number বা Meter Number দিয়ে বিল দেখতে পারেন। এই ওয়েবসাইটে আপনি বিলের পাশাপাশি আপনার পেমেন্ট হিস্টোরিও দেখতে পারবেন।
বাংলাদেশের বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলোর প্রত্যেকের নিজস্ব মোবাইল অ্যাপ আছে। যেমন:
-
BREB Bill Check (পল্লী বিদ্যুৎ)
-
DESCO Mobile App
-
DPDC Bill App
-
NESCO Lite (নেসকো)
এই অ্যাপগুলো Google Play Store বা Apple App Store থেকে ডাউনলোড করে ইনস্টল করুন। এরপর অ্যাপে গিয়ে কাস্টমার নম্বর দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করে প্রতিবার অ্যাপে ঢুকে সহজেই আপনার বিদ্যুৎ বিল দেখতে পারবেন।
১. অফিসে যেতে হয় না। ২. ২৪ ঘণ্টা যেকোনো সময় বিল চেক করা যায়। ৩. বিলের হিস্টোরি সংরক্ষণ করা যায়। ৪. মিস হওয়া বা বিল হারিয়ে গেলেও সমস্যা হয় না।
কারেন্ট বিল হিসাব
বিদ্যুৎ ব্যবহারের পরিমাণ মাপা হয় কিলোওয়াট-আওয়ার (kWh) এককে। ১ কিলোওয়াট-আওয়ার মানে হলো ১ কিলোওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন একটি যন্ত্র ১ ঘণ্টা চালানো।
উদাহরণস্বরূপ, আপনি যদি ১ কিলোওয়াট বা ১০০০ ওয়াটের একটি হিটার ৫ ঘণ্টা চালান, তাহলে আপনি ব্যবহার করবেন:
প্রথমে বিদ্যুৎ মিটারে আগের মাসের ও বর্তমান মাসের রিডিং-এর পার্থক্য বের করতে হয়। ধরুন, আগের মাসে ছিল ৩৫০০ ইউনিট এবং এবার ৩৬০০ ইউনিট। তাহলে ব্যবহার হলো:
৩৬০০ - ৩৫০০ = ১০০ ইউনিট
সরকার নির্ধারিত ট্যারিফ রেট অনুযায়ী ইউনিট অনুযায়ী বিভিন্ন রেটে বিল ধার্য করা হয়। যেমন:
-
প্রথম ৭৫ ইউনিট: প্রতি ইউনিট ৪.০২ টাকা
-
পরবর্তী ১২৫ ইউনিট: প্রতি ইউনিট ৫.৪৫ টাকা
-
পরবর্তী ১৫০ ইউনিট: প্রতি ইউনিট ৬.৬৩ টাকা
-
এরপর: প্রতি ইউনিট ১০+ টাকা
আপনার ইউনিট অনুযায়ী একাধিক রেটে ভাগ করে বিল নির্ধারণ হয়, যাকে বলা হয় slab-based billing।
মূল ইউনিট বিলের সঙ্গে আরও কিছু চার্জ যোগ করা হয়, যেমন:
-
ডিমান্ড চার্জ (নির্দিষ্ট পরিমাণ, প্রতিটি সংযোগে প্রযোজ্য)
-
মিটার চার্জ
-
ভ্যাট (VAT) – সাধারণত মোট বিলের ওপর ৫% ভ্যাট আরোপ হয়
সবকিছু যোগ করে মোট বিদ্যুৎ বিল নির্ধারণ করা হয়। কখনো কখনো বিলের সঙ্গে বিলম্ব মাশুল বা পূর্বের বকেয়াও যুক্ত থাকে।
ধরা যাক, আপনি এক মাসে ১২০ ইউনিট বিদ্যুৎ ব্যবহার করেছেন।
-
প্রথম ৭৫ ইউনিট × ৪.০২ = ৩০১.৫০ টাকা
-
পরবর্তী ৪৫ ইউনিট × ৫.৪৫ = ২৪৫.২৫ টাকা
-
মোট ইউনিট বিল = ৫৪৬.৭৫ টাকা
-
মিটার চার্জ = ২০ টাকা
-
ভ্যাট (৫%) = প্রায় ২৮.৩৫ টাকা
-
মোট বিল = ৫৯৫.১০ টাকা (প্রায়)
বাংলাদেশে এক ইউনিট বিদ্যুতের দাম কত
বিদ্যুৎ ব্যবহারের পরিমাণকে মাপা হয় কিলোওয়াট-আওয়ার (kWh) এককে, যাকে আমরা সাধারণভাবে “এক ইউনিট বিদ্যুৎ” বলে থাকি। অর্থাৎ, ১ কিলোওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন যন্ত্র যদি ১ ঘণ্টা চলে, তাহলে সেটি ১ ইউনিট বিদ্যুৎ ব্যবহার করে।
উদাহরণস্বরূপ:
-
মাঝারি শিল্প ইউনিট: প্রায় ৮–১০ টাকা প্রতি ইউনিট
-
বড় শিল্প ইউনিট (HT line): প্রায় ৬–৮ টাকা প্রতি ইউনিট, তবে রাত ও দিনের আলাদা রেট থাকে
প্রিপেইড মিটার ব্যবহারকারীদের জন্যও একই রেট কার্যকর থাকে। তবে বিল প্রিপেমেন্ট পদ্ধতিতে দেওয়ায় কোনো বিলম্ব ফি নেই এবং গ্রাহক তাৎক্ষণিকভাবে নিজের ব্যবহার ও ব্যয় সম্পর্কে ধারণা পান।
বিদ্যুৎ ইউনিট মূল্যের সঙ্গে কিছু অতিরিক্ত চার্জও থাকে, যেমন:
-
মিটার ভাড়া
-
ভ্যাট (৫%)
-
ডিমান্ড চার্জ (কিছু গ্রাহকের জন্য প্রযোজ্য)
এসব মিলিয়ে আপনার মাসিক বিদ্যুৎ বিল তৈরি হয়।
কারেন্ট বিল ইউনিট কত টাকা ২০২৫
মিটারে কত টাকা আছে কিভাবে দেখবেন
প্রিপেইড মিটার হলো এমন একটি ডিজিটাল বিদ্যুৎ মিটার যেখানে আপনি অগ্রিম টাকা প্রদান করে বিদ্যুৎ ব্যবহার করেন। এটি অনেকটা মোবাইলের প্রিপেইড সিমের মতো। আপনি টাকা রিচার্জ করলে তা মিটারে জমা হয় এবং বিদ্যুৎ ব্যবহারের সঙ্গে সঙ্গে সেই টাকা কমতে থাকে।
প্রিপেইড মিটারে টাকা দেখার জন্য সাধারণত কিছু নির্দিষ্ট বোতাম বা কোড ব্যবহার করতে হয়। নিচে ধাপে ধাপে পুরো প্রক্রিয়াটি ব্যাখ্যা করা হলো:
প্রিপেইড মিটার সাধারণত একটি ছোট ডিজিটাল স্ক্রিনের মাধ্যমে তথ্য প্রদর্শন করে। এখানে ইউনিট, টাকা, ভ্যাট, সর্বশেষ রিচার্জ, বোনাস ইত্যাদি দেখানো হয়।
প্রিপেইড মিটারের কোম্পানি ও মডেল ভেদে বোতাম বা কোড ভিন্ন হতে পারে, তবে সাধারণত এই ধাপগুলো অনুসরণ করা হয়:
-
Step 1: মিটারে থাকা বোতাম ‘07’ চাপুন (কিছু মিটারে এটি ‘Balance’ নামে লেখা থাকে)
-
Step 2: এরপর ‘Enter’ বা ‘#’ চাপুন
-
Step 3: স্ক্রিনে বর্তমান টাকা ব্যালান্স প্রদর্শিত হবে, যেমন:
Balance: 235.75
🛈 অনেক মিটারে শুধু ‘07’ চাপলেই ব্যালান্স দেখায়। আবার কিছু মিটারে ‘01’ ইউনিট, ‘02’ রিচার্জ, ‘03’ ভ্যাট ইত্যাদি দেখানোর জন্য ব্যবহৃত হয়।
কিছু বিদ্যুৎ বিতরণ সংস্থা (বিশেষ করে প্রাইভেট কোম্পানিগুলোর আওতায় যারা প্রিপেইড মিটার সরবরাহ করে) মোবাইল অ্যাপ বা এসএমএস সেবা দিয়ে থাকে, যেখানে আপনি:
-
অ্যাপে লগইন করে বর্তমান ব্যালান্স দেখতে পারেন
-
এসএমএস পাঠিয়ে রিচার্জ ইতিহাস ও ব্যালান্স জানতে পারেন
উদাহরণ:
SMS: BAL <Meter Number> পাঠাতে হয় নির্দিষ্ট নম্বরে
যখন আপনার মিটারে টাকা খুব কমে যায়, তখন মিটারের স্ক্রিনে “LOW BALANCE” অথবা “Recharge Soon” ধরনের সতর্কবার্তা দেখা যায় এবং অনেক সময় “বিপবিপ” শব্দে সতর্ক সংকেতও বাজে।
-
মিটারে সার্ভিস চার্জ, ভ্যাট ও লাইন রেন্ট কেটে নেওয়া হয় রিচার্জ থেকে
-
কিছু মডেলে emergency balance ফিচার থাকে, যা নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা (যেমন ৫০ টাকা) জরুরী অবস্থায় ব্যবহার করার সুযোগ দেয়
কারেন্ট বিল বেশি আসার কারণ
বিদ্যুৎ বিল বেশি আসার পেছনে অনেকগুলো কারণ থাকতে পারে। তবে সচেতনতা, আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার এবং সঠিক রক্ষণাবেক্ষণের মাধ্যমে এই বিল সহজেই নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব। মনে রাখতে হবে, বিদ্যুৎ সাশ্রয় মানে শুধু টাকা সাশ্রয় নয়—এটা দেশের জ্বালানি নিরাপত্তা রক্ষার দিকেও এক ধাপ এগিয়ে যাওয়া।
বর্তমান সময়ে বিদ্যুৎ আমাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু অনেকেই হঠাৎ করে বিদ্যুৎ বিল (কারেন্ট বিল) অতিরিক্ত আসার অভিযোগ করে থাকেন। বিদ্যুৎ ব্যবহার করার সময় যদি সচেতন না হওয়া যায়, তাহলে এটি শুধু অর্থনৈতিক ক্ষতির কারণ হয় না, বরং জ্বালানি অপচয়েরও বড় উৎস হয়ে দাঁড়ায়।
এই রচনায় আলোচনা করা হবে কারেন্ট বিল বেশি আসার সম্ভাব্য কারণগুলো নিয়ে।
এটি সবচেয়ে সাধারণ এবং প্রধান কারণ। অনেক সময় আমরা অজান্তেই ঘরের বাতি, ফ্যান, টিভি কিংবা অন্যান্য বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি চালু রাখি, যা প্রয়োজন না হলেও বিদ্যুৎ খরচ বাড়ায়। যেমন:
-
দিনের বেলায় আলো জ্বালিয়ে রাখা
-
ব্যবহার শেষে ফ্যান বন্ধ না করা
-
ফ্রিজের দরজা বারবার খোলা
-
অপ্রয়োজনীয় সময়ে গিজার বা ওয়াটার হিটার চালু রাখা
এসব অভ্যাস বিদ্যুতের অপচয় বাড়িয়ে দেয় এবং তার ফলে মাসিক বিলও বেড়ে যায়।
পুরনো বা নিম্নমানের যন্ত্রপাতি সাধারণত বিদ্যুৎ বেশি খরচ করে। উদাহরণস্বরূপ:
-
পুরানো রেফ্রিজারেটর বা এসি অনেক সময় দ্বিগুণ বিদ্যুৎ ব্যবহার করে
-
সিলিং ফ্যান বা লাইটে LED-এর পরিবর্তে ইনস্যান্ডেসেন্ট বাল্ব ব্যবহার
-
অটোমেটেড সময় নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা না থাকা
এইসব কারণে বিদ্যুৎ বিল অপ্রত্যাশিতভাবে বাড়তে পারে।
অনেক সময় মিটার ত্রুটিপূর্ণ থাকলে সেটি অতিরিক্ত ইউনিট রেকর্ড করে ফেলে। এর ফলে প্রকৃত ব্যবহারের চেয়ে অনেক বেশি ইউনিট দেখা যায় বিলের কাগজে। আবার:
-
মিটার রিডিং না নিয়ে অনুমানভিত্তিক বিল দেওয়া
-
বিদ্যুৎ বিতরণ সংস্থার ভুল
এসব বিষয়েও বিল অস্বাভাবিক বেড়ে যেতে পারে।
বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বিল স্ল্যাব ভিত্তিক। অর্থাৎ আপনি যত বেশি ইউনিট ব্যবহার করবেন, প্রতি ইউনিটের দামও তত বেশি হবে। যেমন:
-
প্রথম ৭৫ ইউনিট ৪.৬৩ টাকা
-
এরপর ২০১–৩০০ ইউনিট ৭.২০ টাকা
-
৬০০ ইউনিটের বেশি ১০.৭০ টাকা
এ কারণে ইউনিট বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আপনার বিলও কয়েকগুণ বেড়ে যেতে পারে।
কখনো কখনো পরিবারে নতুন ইলেকট্রনিক ডিভাইস যেমন – এসি, হিটার, ওয়াশিং মেশিন, বা ওভেন যোগ হলে স্বাভাবিকভাবেই বিদ্যুৎ খরচ বাড়ে। কিন্তু অনেকে বিল হাতে পাওয়ার আগে সেটা বুঝতে পারেন না।
প্রিপেইড মিটার ব্যবহারকারীরা অনেক সময় ব্যালান্স ঠিকভাবে চেক না করে ধরে নেন যে তাঁরা কম খরচ করছেন। কিন্তু যদি সার্ভিস চার্জ, লাইন রেন্ট বা ভ্যাট না বোঝা যায়, তাহলে ব্যালান্স দ্রুত শেষ হয় এবং তা বেশি খরচের অনুভূতি দেয়।
কারেন্ট বিল কমিয়ে আনার জন্য কিছু করণীয়:
-
LED লাইট ব্যবহার
-
অটোমেটিক টাইমার ব্যবহার করা
-
এসি/ফ্রিজ চালানোর সময় দরজা বন্ধ রাখা
-
বিদ্যুৎ ব্যবহারের সময় সচেতন হওয়া
-
প্রতি মাসে মিটার রিডিং দেখে নিজেই হিসাব রাখা
কারেন্ট বিল বিকাশ করার নিয়ম
বিকাশের মাধ্যমে আপনি নিচের বিদ্যুৎ বিতরণ সংস্থার বিল পরিশোধ করতে পারেন:
-
Palli Bidyut (PBS – পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি)
-
DPDC (ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি)
-
DESCO (ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি)
-
NESCO (নর্থওয়েস্টার্ন ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানি)
-
BREB, WZPDCL, BPDB এবং আরও অন্যান্য কোম্পানি
-
বিকাশ অ্যাপ ওপেন করে লগইন করুন
-
মেনু থেকে “Pay Bill” বা “বিল পরিশোধ” অপশনটি সিলেক্ট করুন
-
এখানে বিদ্যুৎ বিভাগ নির্বাচন করুন
-
এরপর আপনার বিদ্যুৎ সংস্থার নাম বেছে নিন (যেমন: Palli Bidyut, DESCO, DPDC ইত্যাদি)
-
আপনার বিদ্যুৎ মিটারের Customer ID / Consumer Number / Meter Number সঠিকভাবে দিন
-
Postpaid হলে বিলের মাস নির্বাচন করুন
-
Prepaid হলে শুধু মিটার নম্বর দিলেই চলবে
-
সিস্টেম স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিলের পরিমাণ দেখাবে (যদি পোস্টপেইড হয়)
-
আপনি চাইলে নিজে পরিমাণ বসাতে পারেন (যদি প্রিপেইড হয়)
-
নাম, মাস, টাকার পরিমাণ সব যাচাই করে “Confirm” চাপুন
-
বিকাশ একাউন্টের ৪-সংখ্যার পিন দিন
-
লেনদেন সফল হলে কনফার্মেশন মেসেজ এবং রসিদ পাবেন
-
সক্রিয় বিকাশ একাউন্ট
-
বিকাশ অ্যাপ (হালনাগাদ ভার্সন)
-
ইন্টারনেট সংযোগ
-
সঠিক মিটার নম্বর বা কাস্টমার আইডি
-
অ্যাকাউন্টে পর্যাপ্ত টাকা
-
ঘরে বসেই ২৪/৭ বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ
-
বিল হারানোর ঝুঁকি নেই
-
পেমেন্টের সাথে সাথেই SMS ও রসিদ পাওয়া যায়
-
কোনো দীর্ঘ লাইন বা অফিসে যাওয়ার প্রয়োজন নেই
-
সহজে ট্রানজেকশন হিস্টোরি দেখা যায়
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url